- হোম
- আউটসোর্সিং কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি ও দীর্ঘ আন্দোলন বাংলাদেশে আউটসোর্সিং কর্মচারীরা আজ টানা ১৮ দিন ধরে শ্রম ভবনের সামনে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের একটাই মূল দাবি— ঠিকাদার প্রথা বাতিল ও চাকরি স্থায়ীকরণ। দীর্ঘদিন ধরে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সরকারি অফিস, হাসপাতাল ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, তাদের শ্রমের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। আন্দোলনরত কর্মচারীদের অভিযোগ, সরকারের পক্ষ থেকে বারবার আশ্বাস দেওয়া হলেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। আশ্বাসের ফাঁদে ফেলে তাদের আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া হয়, কিন্তু বাস্তবে চাকরি স্থায়ী করা বা ঠিকাদার প্রথা বাতিলের কোনো সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়নি। এতে কর্মচারীরা নিজেদের সাথে প্রতারণার শিকার মনে করছেন। এই আন্দোলন শুধু চাকরির স্থায়ীকরণের বিষয় নয়, বরং মানবিক মর্যাদা ও ন্যায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। একই রাষ্ট্রে একজন স্থায়ী সরকারি কর্মচারী সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন, আর আউটসোর্সিং কর্মীরা একই কাজ করে বঞ্চিত থাকবেন— এটি কোনোভাবেই ন্যায়সঙ্গত নয়। সরকার যদি দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না করে, তাহলে এই আন্দোলন আরও তীব্র আকার ধারণ করতে পারে। কারণ সাত লক্ষাধিক আউটসোর্সিং কর্মচারীর এই দাবির সঙ্গে যুক্ত আছে তাদের পরিবার, সন্তানদের ভবিষ্যৎ এবং বেঁচে থাকার সংগ্রাম। আজ সময় এসেছে সরকারকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার। ঠিকাদার প্রথা বন্ধ করে কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগ নিশ্চিত করা শুধু ন্যায্যতার দাবি নয়, এটি মানবিক দায়িত্ব
আউটসোর্সিং কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি ও দীর্ঘ আন্দোলন বাংলাদেশে আউটসোর্সিং কর্মচারীরা আজ টানা ১৮ দিন ধরে শ্রম ভবনের সামনে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের একটাই মূল দাবি— ঠিকাদার প্রথা বাতিল ও চাকরি স্থায়ীকরণ। দীর্ঘদিন ধরে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সরকারি অফিস, হাসপাতাল ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, তাদের শ্রমের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। আন্দোলনরত কর্মচারীদের অভিযোগ, সরকারের পক্ষ থেকে বারবার আশ্বাস দেওয়া হলেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। আশ্বাসের ফাঁদে ফেলে তাদের আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া হয়, কিন্তু বাস্তবে চাকরি স্থায়ী করা বা ঠিকাদার প্রথা বাতিলের কোনো সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়নি। এতে কর্মচারীরা নিজেদের সাথে প্রতারণার শিকার মনে করছেন। এই আন্দোলন শুধু চাকরির স্থায়ীকরণের বিষয় নয়, বরং মানবিক মর্যাদা ও ন্যায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। একই রাষ্ট্রে একজন স্থায়ী সরকারি কর্মচারী সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন, আর আউটসোর্সিং কর্মীরা একই কাজ করে বঞ্চিত থাকবেন— এটি কোনোভাবেই ন্যায়সঙ্গত নয়। সরকার যদি দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না করে, তাহলে এই আন্দোলন আরও তীব্র আকার ধারণ করতে পারে। কারণ সাত লক্ষাধিক আউটসোর্সিং কর্মচারীর এই দাবির সঙ্গে যুক্ত আছে তাদের পরিবার, সন্তানদের ভবিষ্যৎ এবং বেঁচে থাকার সংগ্রাম। আজ সময় এসেছে সরকারকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার। ঠিকাদার প্রথা বন্ধ করে কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগ নিশ্চিত করা শুধু ন্যায্যতার দাবি নয়, এটি মানবিক দায়িত্ব
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিশ্বব্যাপী প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিন